আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স ব্যাক গ্লাস রিপ্লেসমেন্ট | আসল পার্টস, ৯০ দিন ওয়ারেন্টি

আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স ব্যাক গ্লাস রিপ্লেসমেন্ট - দ্রুত, নিরাপদ ও আসল পার্টস সহ

IPhone 16 Pro Max Back Glass Replacement Showing Rear Panel Repair Process

আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স হলো অ্যাপলের সর্বশেষ ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন, যা তার অসাধারণ ডিজাইন, শক্তিশালী পারফরম্যান্স এবং প্রিমিয়াম ফিনিশিংয়ের জন্য পরিচিত। এই ডিভাইসের পিছনের গ্লাস অংশটি শুধুমাত্র সৌন্দর্যবর্ধক নয়, বরং ওয়্যারলেস চার্জিং কয়েল, ব্যাটারি এবং অভ্যন্তরীণ সেন্সরগুলোকে সুরক্ষা প্রদান করে। কিন্তু দৈনন্দিন ব্যবহারে পড়ে যাওয়া, ধাক্কা খাওয়া বা অন্য কোনো কারণে এই ব্যাক গ্লাস সহজেই ক্র্যাক বা ভেঙে যেতে পারে। এমনকি সামান্য ক্র্যাকও ফোনের অভ্যন্তরীণ অংশগুলোর উপর প্রভাব ফেলতে পারে, যেমন ধুলো প্রবেশ করা বা চার্জিংয়ের সমস্যা। আপনার আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্সের ব্যাক গ্লাস ভেঙে গেলে চিন্তা করবেন না - অ্যাপল সেন্টার বাংলাদেশ এখন আপনার জন্য সেরা সমাধান নিয়ে এসেছে। আমরা বিশেষজ্ঞ টেকনিশিয়ানদের দ্বারা আসল অ্যাপল পার্টস ব্যবহার করে এই সার্ভিস প্রদান করি, যাতে আপনার ফোন নতুনের মতো চেহারা পায় এবং পারফরম্যান্স অটুট থাকে।

আমাদের সার্ভিস প্রক্রিয়া অত্যন্ত সুনির্দিষ্ট এবং নিরাপদ। প্রথমে আমরা আপনার ডিভাইসের সম্পূর্ণ ইনস্পেকশন করি, যাতে কোনো অতিরিক্ত ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে কিনা তা চেক করা যায়। তারপর স্মার্ট টুলস ব্যবহার করে আইফোনটি সাবধানে খোলা হয়, কোনো অভ্যন্তরীণ কম্পোনেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত না হয়ে। ভাঙা ব্যাক গ্লাস অপসারণ করার পর আমরা আসল অ্যাপলের নতুন গ্লাস ফিট করি, যা পুরোপুরি মিলে যায় এবং কোনো আঠার দাগ দেখা যায় না। এই প্রক্রিয়ায় আমরা বিশেষ অ্যাডহেসিভ এবং হিট টুলস ব্যবহার করি, যা আইফোনের ওয়াটার রেজিস্ট্যান্স মেইনটেইন করে। সাধারণত এই কাজ ২-৩ ঘণ্টার মধ্যে সম্পন্ন হয়, কিন্তু ক্ষতির মাত্রা অনুসারে এটি পরিবর্তিত হতে পারে। আমরা কুরিয়ার পিকআপ এবং ডেলিভারি সার্ভিসও প্রদান করি, যাতে আপনাকে সার্ভিস সেন্টারে আসতে না হয়। এছাড়া, আমাদের সার্ভিস চার্জ অন্তর্ভুক্ত এবং প্রতিযোগিতামূল্যক দামে পাওয়া যায়।

কেন ব্যাক গ্লাস রিপ্লেসমেন্ট এত গুরুত্বপূর্ণ? আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্সের ব্যাক গ্লাস শুধু ডিজাইনের অংশ নয়, এটি MagSafe চার্জিং, NFC এবং অন্যান্য ফিচারের জন্য অপরিহার্য। ভাঙা গ্লাস থাকলে ধুলো-ময়লা ভিতরে ঢুকে লিকুইড ড্যামেজ হতে পারে বা চার্জিং কয়েল কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে। অনেকে ভাবেন যে পুরো বডি চেঞ্জ করতে হবে, কিন্তু আমরা শুধু ব্যাক গ্লাস রিপ্লেস করে খরচ কমিয়ে দিই। আমাদের টেকনিশিয়ানরা অ্যাপল সার্টিফাইড এবং iFixit-এর মতো গাইডলাইনস অনুসরণ করে কাজ করেন, যাতে কোনো ঝুঁকি না থাকে। বাংলাদেশে এমন সার্ভিস পাওয়া কঠিন, কিন্তু অ্যাপল সেন্টার বাংলাদেশ ঢাকার ইস্টার্ন প্লাজা শাখায় এটি সহজলভ্য। আমরা ৯০ দিনের ওয়ারেন্টি দিই, যা পার্টস এবং লেবার উভয়ের উপর প্রযোজ্য। এছাড়া, ৩০ দিনের মানি ব্যাক গ্যারান্টি এবং ২৪/৭ সাপোর্টও আছে।

আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্সের স্পেসিফিকেশনগুলো এই সার্ভিসকে আরও বিশেষ করে তোলে। এর ৬.৯ ইঞ্চি Super Retina XDR ডিসপ্লে, A18 Pro চিপ এবং ৪৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা সবকিছু অটুট রাখতে আমরা যত্ন নিই। রিপ্লেসমেন্টের পর ফোনের IP68 ওয়াটার এবং ডাস্ট রেজিস্ট্যান্স ফিরে আসে। আমাদের কাস্টমাররা বলেন যে সার্ভিসের পর ফোন একদম নতুন লাগে, কোনো গ্লু লাইন বা কালার মিসম্যাচ নেই। ঢাকার ব্যস্ত জীবনে এমন দ্রুত সার্ভিস পাওয়া অসাধারণ। যদি আপনার ফোন লিকুইড ড্যামেজ বা অন্য সমস্যা থাকে, তাহলে একই সাথে ফিক্স করতে পারি। বুকিংয়ের জন্য ফোন করুন: ০৯৬৭৮১৪৯১৪৯ বা অনলাইন অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন।

কী ফিচারস

আসল অ্যাপল পার্টস: কোনো কম কোয়ালিটির পার্টস নয়, সরাসরি অথরাইজড সাপ্লায়ার থেকে।
দ্রুত সার্ভিস: ২-৩ ঘণ্টায় কাজ শেষ, ওয়াক-ইন বা অ্যাপয়েন্টমেন্ট।
৯০ দিন ওয়ারেন্টি: পার্টস এবং লেবার উভয়ের উপর।
কুরিয়ার সার্ভিস: ঘরে বসে পিকআপ এবং ডেলিভারি।
অতিরিক্ত রিপেয়ার: ব্যাটারি বা স্ক্রিন একসাথে ফিক্স করা যায়।

ওয়ারেন্টি পলিসি

আমরা ৯০ দিনের ওয়ারেন্টি প্রদান করি, যা নতুন ব্যাক গ্লাসের কোনো ডিফেক্ট কভার করে। ওয়ারেন্টি ক্লেমের জন্য রিসিপ্ট রাখুন। অ্যাক্সিডেন্টাল ড্যামেজ কভার হয় না, শুধু ম্যানুফ্যাকচারিং ফল্ট। ৩০ দিনের মানি ব্যাক যদি সন্তুষ্ট না হন।